কয়েদ-ই-আজম ট্রফি চলাকালীন ক্যাটারিং কোম্পানির সদস্য ক্রিকেটারদের খাবারের পরিকল্পনা সম্পর্কে বলেন, ‘এখন থেকে ক্রিকেটারদের জন্য খাবারে বিরিয়ানি, অতি তেলযুক্ত লাল গোশত ও মিষ্টি জাতীয় খাবার আর নয়। ’
ঘরোয়া ক্রিকেটকে উদ্দেশ্য করে মিসবাহ শুধু বারবিকিউ, পাস্তা ও প্রচুর ফল খাওয়ার কথা জানিয়েছেন।
ডেভলপমেন্ট প্রোগ্রামের এক সূত্র এ বিষয় বলেন, ‘জাতীয় দলের খেলাচলাকালীন ক্রিকেটাররা আনন্দের সঙ্গেই জাঙ্ক ফুড ও অতি মাত্রার তেলের খাবার খায়। তবে মিসবাহ খেলোয়াড়দের জানিয়ে দিয়েছেন, সবাইকে ফিটসেন ঠিক রাখতে এই খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে। অন্যথায় তাকে বের হওয়ার দরজা দেখিয়ে দেওয়া হবে। ’
খেলোয়াড়ি জীবনে মিসবাহ’র ফিটনেস ছিল বেশ প্রশংসনীয়। যার ফলে তিনি ৪৩ বছর পর্যন্ত জাতীয় দলের হয়ে ক্রিকেট খেলেছেন। আর ৪৫ বছর পর্যন্ত ক্রিকেটে অবদান রেখে গেছেন। তাইতো কোচ হয়ে ফিটনেসের প্রতি তিনি শুরুতেই জোর দিচ্ছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৭, ২০১৯
এমএমএস