ঢাকা, শনিবার, ২০ আশ্বিন ১৪৩১, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০১ রবিউস সানি ১৪৪৬

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উপকূলবর্তী এলাকা পরিদর্শনে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক

নিউজ ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৯২৬ ঘণ্টা, মে ১৩, ২০২৩
উপকূলবর্তী এলাকা পরিদর্শনে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ...

চট্টগ্রাম: নগরীর উপকূলবর্তী পতেঙ্গা, হালিশহর, কাট্টলী এলাকার ঝুঁকিপূর্ণ জেলেপল্লীর জনগণকে সরাতে এসব এলাকা পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান।

শুক্রবার (১২ মে) রাত ১টা পর্যন্ত জেলেপল্লী এলাকার জনগণকে তাদের ঘরে ঘরে গিয়ে সরে যাওয়ার আহ্বান জানানো হয়।

রাত ১১টা থেকে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থলে সরিয়ে নেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়।  

এসময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রাকিব হাসান, নেজারত ডেপুটি কালেক্টর মো. তৌহিদুল ইসলাম, পতেঙ্গার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মিজানুর রহমান, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা হুসাইন মুহাম্মদ, অ্যাক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট প্রতীক দত্ত, হালিশহর ৩৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জিয়াউল হক সুমন ও জেলা নাজির জামাল উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুপুরের মধ্যে আকমল আলী ঘাট, রাণি রাসমনি ঘাট ও পতেঙ্গা এলাকার উপকূলবর্তী ঝুঁকিপূর্ণ প্রায় ৪-৫ হাজার জেলে পরিবারকে নিরাপদে অপসারণের কার্যক্রম চলছে। ইতিমধ্যে অধিকাংশ উপকূলবর্তী জেলে পরিবারের লোকজনকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।  

চট্টগ্রাম মহানগরীর মতো জেলার ছয়টি উপকূলবর্তী উপজেলা সন্দ্বীপ, বাঁশখালী, আনোয়ারা, কর্ণফুলী, সীতাকুণ্ড ও মীরসরাইয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের তত্ত্বাবধানে জনগণকে নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। চট্টগ্রামে ১০৩০টি আশ্রয়কেন্দ্র সহ ২১০০ প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং প্রয়োজন অনুসারে অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সাইক্লোন শেল্টার হিসেবে ব্যবহৃত হবে। জেলায় পর্যাপ্ত শুকনো খাদ্য, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ও ওরাল স্যালাইন মজুদ রয়েছে।

বাংলাদেশ সময়: ০৯১০ ঘণ্টা, মে ১৩, ২০২৩ 
এসি/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।