পিতা হারানোর শোকই এখনও কাটিয়ে ওঠতে পারেননি তিনি। এর মধ্যে বাবার কুলখানি উপলেক্ষে আয়োজিত মেজবানে গিয়ে পদদলিত হয়ে মানুষের হতাহতের ঘটনায় শোকে মুহ্যমান নওফেল।
সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে হতাহতদের দেখতে ছুটে যান আওয়ামী লীগের এই সাংগঠনিক সম্পাদক। নওফেলের সঙ্গে আওয়ামী লীগের নেতারাও ছিলেন সেখানে।
এ সময় হতাহতদের পরিবারের সদস্যদের সান্ত্বনা দেন তিনি। একই সঙ্গে তাদের পাশে থাকার কথা বলেন শোকে কাতর মহিউদ্দিনপুত্র।
এর আগে যারা গোমাংস খান না এবং অমুসলিমদের জন্য রীমা কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত মেজাবানে মানুষের হুড়োহুড়িতে পদদলিত হয়ে ১০জনের মৃত্যু হয়। আহত হন অর্ধশতাধিক।
গত ১৪ ডিসেম্বর দিনগত রাত ৩টার দিকে নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী।
তার পরিবারের পক্ষ থেকে সোমবার কুলখানি ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে ষোলশহরের চশমা হিলে সাবেক মেয়রের বাসভবন ছাড়াও নগরীর ১৪টি কমিউনিটি সেন্টারে মেজবানের আয়োজন করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৮, ২০১৭
এমএ/