বাংলানিউজের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেছেন, ‘যতদিন রাজনীতি করবো, জনগণের জন্যই করবো। এখানে আমার ব্যক্তিগত কোন স্বার্থ নেই।
চট্টগ্রাম চেম্বারের সাবেক সভাপতি হিসেবে ব্যবসায়ী মহলে এম এ লতিফ ব্যাপক পরিচিতি পান।
২০১৪ সালের নির্বাচনে দ্বিতীয়বার সংসদ সদস্য হন এম এ লতিফ। সর্বশেষ একাদশ সংসদ নির্বাচনেও জয় পেয়েছেন তিনি।
সংসদ সদস্য এম এ লতিফ বলেন, ‘২০০৮ সালে তৃণমূল আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধভাবে আমাকে জিতিয়েছে। এলাকায় উন্নয়ন হয়েছে। তাই তারা আমাকে এবারও এমপি বানিয়েছে। ’
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপির ‘দুঃশাসন’ দেখে জনগণ বিএনপিকে প্রত্যাখ্যান করেছে জানিয়ে তিনি বলেন, তারা এখনও নির্বাচন নিয়ে অপপ্রচার অব্যাহত রেখেছে।
‘মন্ত্রিসভার নতুন সদস্যদের কাজের প্রতি নজর রাখার ঘোষণা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন। টানা তৃতীয় মেয়াদের এই সরকারের উন্নয়নের প্রবাহে দেশে শিল্প বিপ্লব ঘটবে। সারাদেশে যেসব মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে, এর ফলে অর্থনীতির চাকা আরও গতিশীল হবে’ যোগ করেন তিনি।
এম এ লতিফ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজে যে স্বপ্ন দেখেন তা দৃশ্যমান তথা বাস্তবায়নও করেন। মানুষ স্থিতিশীল সরকার চায়। তাই তারা এবারও বিপুল ভোটে আওয়ামী লীগকে জয়ী করেছে। তারা জঙ্গিবাদকে প্রত্যাখ্যান করেছে।
সরকারের কাছে এখন জঙ্গিবাদের শিকড় উপড়ে দেয়া, মাদক নির্মূল করা এবং প্রতিটি সেক্টরকে দুর্নীতিমুক্ত করে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করাই বড় চ্যালেঞ্জ-উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যার সরকার এই চ্যালেঞ্জ জয়ে সক্ষম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে সমৃদ্ধির দিকে। স্বপ্নের সোনার বাংলাকে নতুন প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য করতে এই অভিযাত্রায় সহযাত্রী হয়েছি আমরাও।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১০, ২০১৯
টিসি