সোমবার (১৩ জুলাই) বিকেলে বেনাপোল কাস্টমস হাউজের অতিরিক্ত কমিশনার ড. নেয়ামুল ইসলাম বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
অভিযুক্ত কাস্টমস কর্মকর্তারা হলেন- বেনাপোল কাস্টমস হাউজের রাজস্ব কর্মকর্তা রাশেদুল ইসলাম, সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা শহিদুল্লাহ ও ইবনে নোমান।
কাস্টমস সূত্রে জানা যায়, ভারত থেকে ৬৬৫ প্যাকেজ মোটর পার্টসসহ অন্যান্য পণ্য আমদানি করে ঢাকার আমদানিকারক আলহামদুলিল্লাহ এন্টার প্রাইজ। এসময় আমদানিকারক ও তার প্রতিনিধি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অভিযুক্ত তিন কাস্টমস কর্মকর্তাদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে পণ্যের চালান ছাড় করিয়ে নিয়ে যান। বিষয়টি কাস্টমসের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানতে পেরে ঘটনা তদন্ত করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে এই আইনগত ব্যবস্থা নেন।
বেনাপোল কাস্টমসে রাজস্ব ফাঁকিসহ বিভিন্ন অনিয়ম বেড়ে যাওয়ায় গত তিন বছর ধরে এ বন্দর থেকে সরকারের বিপুল পরিমাণে রাজস্ব ঘাটতি হচ্ছে। সর্বশেষ গেল ২০১৯-২০ অর্থবছরে রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে তিন হাজার ৩৯২ কোটি ২২ লাখ টাকা।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৫ ঘণ্টা ঘণ্টা, জুলাই ১৩, ২০২০
এসআরএস