তিনি বলেছেন, বর্তমানে কর্মমুখী শিক্ষাব্যবস্থার ফলে বাংলায় ইতিহাস চর্চা স্থান পাচ্ছে না। বাংলা না জানলে নিজের দেশকে জানা হয় না, নিজেদের ইতিহাস জানা সম্ভব হয় না।
শুক্রবার (২৮ এপ্রিল) সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করছিলেন মেনন। ‘বাংলা ভাষায় স্থানীয় ইতিহাস চর্চা’ শীর্ষক ৪৭তম এই বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করে বাংলাদেশ ইতহাস পরিষদ।
মন্ত্রী বলেন, বাংলা ভাষায় ইতিহাস চর্চাকে উদ্বুদ্ধ করতে ইতিহাস পরিষদের এই উদ্যোগ বাংলাদেশের ইতিহাস চর্চাকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে। বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস চর্চার মধ্য যদি ইতিহাস চর্চা শুরু হয়, তাহলে ইতিহাস চর্চা আরও অগ্রসর হবে।
বাংলাদেশকে জানতে হলে তারও আগের ইতিহাস জানতে হবে উল্লেখ করে রাশেদ খান মেনন বলেন, ইতিহাস একটি জাতির উত্থান-পতনকে তুলে ধরে। অতীতের সবকিছুকে নির্দেশ করে। বর্তমানকে বুঝতে হলে অতীতকে জানতে হবে। আর বাংলাদেশকে জানতে হলে ধারাবাহিকভাবে অভ্যুদয়ের ইতিহাস জানতে হবে। আমরা সেই ঘটনাকে পর্যালোচনা করলে তৎকালীন সময়ের বিশ্ব প্রেক্ষাপট সম্পর্কেও ধারণা পাই।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩০ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৮, ২০১৭
এসকেবি/এইচএ/