আমার পরিবারের সবাই উচ্চ শিক্ষিত না হলেও তারাই আমার সাফল্যের পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেছেন। সব সময়ে তারা আমাকে বটবৃক্ষ হয়ে ছায়া দিয়ে যাচ্ছেন।
আমার বিদ্যালয় অর্থাৎ পাইলট স্কুলের অবদান তো এক কথায় অনবদ্য। শিক্ষকরা নিজের সন্তানের মতো ভুল ত্রুটি পরিমার্জিত করে এমন সাফল্য’র পথ ত্বরান্বিত করে দিয়েছেন।
আমার বন্ধুদের কথা না বললেই নয়, বিশেষত দ্রুব, সাফওয়ান, ইশতি, রাকিব, আঁখির অবদান সবচেয়ে বেশি। সব সময় তারা আমাকে সাহায্য করে গেছে। আমি সবার আশীর্বাদ প্রার্থী। যাতে আমার মা প্রতিভা রানী দাশ, বাবা সুনীল দাশ, পরিবারের অন্যান্য সদস্য ও বিদ্যালয়ের মুখ উজ্জল করতে পারি। বড় হয়ে সবার মুখ উজ্জল করতে চাই-যাতে আমার দেশ আমাকে নিয়ে গর্ব করতে পারে।
ভবিষ্যৎ পরীক্ষার্থীদের একটাই কথা বলব, ‘‘সময়ের পড়া সময়ে পড়লে সাফল্য একেবারে নিশ্চিত। ’’
প্রসঙ্গত, সিলেট সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এ বছর ২শ’ ৩৬ জন পরীক্ষা দিয়ে শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১শ’ ২৭ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগে ১শ’ ২৩ ও ব্যবসা বিভাগে ৪ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। তবে মানবিক বিভাগ থেকে কেউ জিপিএ-৫ না পেলেও সবাই কৃতকার্য করেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২২ ঘণ্টা, মে ০৪, ২০১৭
এনইউ/জিপি/জেডএম