বৃহস্পতিবার (২২ মার্চ) দুপুরে আইএইচটি’র ক্যাম্পাসে একাডেমিক ভবনের সামনে এক বিক্ষোভ-কর্মসূচি পালন করা হয়।
বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা জানায়, ল্যবরেটরি অনুষদের প্রভাষক তাহেরুল ইসলাম সুমন ছাত্রী হোস্টেলের সুপারের দায়িত্ব পালন করার সুবাদে যখন-তখন হোস্টেলের বিভিন্ন কক্ষে প্রবেশ করেন।
শিক্ষার্থীরা আরও জানায়, শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষকরাও তার কাছে জিম্মি। তার বিরুদ্ধে গেলে শিক্ষকদের বদলীর হুমকি ও শিক্ষার্থীদের ফেল করানোর হুমকি দিয়ে থাকেন।
আইএইচটি’র ফিজিওথেরাপি অনুষদের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মো. শরীফ বাংলানিউজকে বলেন, ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে কথা বলায় এরই মধ্যে ৮ শিক্ষার্থীকে ক্ষমতার অপব্যবহার করে ফেল করিয়েছেন।
এই বিষয়ে জানতে জাইলে অভিযুক্ত ল্যাবরেটরি অনুষদের প্রভাষক তাহেরুল ইসলাম সুমন বাংলানিউজকে বলেন, ‘ছাত্রলীগের নামধারী শরীফ, তানভির, শুভ, নাসিম ও রকিসহ সাতজন ছাত্র পরীক্ষায় পাস না করায় আমাকে দোষী করছে। ’
‘তবে মূল বিষয় হল ইনস্টিটিউটে পরীক্ষায় নকল বন্ধ করে দেওয়ায় অনেকেই আমার উপর আগে থেকেই ক্ষিপ্ত রয়েছে’—বালেন অভিযুক্ত শিক্ষক তারেরুল ইসলাম সুমন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪১ ঘণ্টা, মার্চ ২২, ২০১৮
এমএস/জিপি