শনিবার (০৬ অক্টোবর) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর ও রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
এর আগে রাষ্ট্রপতির নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট, সিন্ডিকেট, একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অংশগ্রহণে সমাবর্তন শোভাযাত্রা কার্জন হল থেকে শুরু হয়।
এদিকে, সমাবর্তনে যোগ দিতে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে গ্র্যাজুয়েটরা আসা শুরু করে। বেলা ১১টার মধ্যে সবার অংশগ্রহণে সমাবর্তনস্থল পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে।
সমাবর্তনে অংশ নেওয়া রায়হানুল ইসলাম আবির বাংলানিউজকে বলেন, প্রতিটি শিক্ষার্থীদের জীবনে সমাবর্তনের গুরুত্ব অন্যরকম। কারণ আমরা অফিসিয়ালি গ্র্যাজুয়েট হিসেবে স্বীকৃতি পাচ্ছি।
অন্যদিকে স্বাধীনতার পর থেকে দীর্ঘদিন ঢাবির সমাবর্তন বন্ধ থাকলেও বর্তমানে নিয়মিত সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হওয়াটা আনন্দের।
অধিভুক্ত সাত কলেজের রেজিস্ট্রেশনকৃত গ্র্যাজুয়েটরা ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে ঢাকা কলেজ ও ইডেন মহিলা কলেজ ভেন্যু থেকে সরাসরি সমাবর্তন অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। ৫১তম সমাবর্তনে অংশগ্রহণের জন্য ২১ হাজার ১১১ জন গ্র্যাজুয়েট রেজিস্ট্রেশন করেছেন। এ সংখ্যা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সমাবর্তনের ইতিহাসে সর্বাধিক।
অনুষ্ঠানে কৃতি শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ৯৬টি স্বর্ণপদক, ৮১ জনকে পিএইচডি এবং ২৭ জনকে এম ফিল ডিগ্রি দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১২১৬ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৬, ২০১৮
এসকেবি/আরবি/