জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট ৫টি অনুষদ ছিল। বর্তমানে এ ৫টি অনুষদকে ভেঙে ৮টি করা হয়।
বাংলা সাহিত্য, ইংরেজি সাহিত্য, আরবি সাহিত্য, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি এবং ফোকলোর স্টাডিজ বিভাগকে কলা অনুষভুক্ত করা হয়েছে। অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, লোক প্রশাসন, ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ এবং সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার বিভাগগুলোকে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত করা হয়েছে।
অন্যদিকে ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদকে ভেঙে বিজ্ঞান অনুষদ, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ এবং জীব বিজ্ঞান অনুষদ করা হয়েছে। বিজ্ঞান অনুষদে গণিত, পরিসংখ্যান, এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড জিওগ্রাফি বিভাগ রাখা হয়েছে।
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিজ্ঞান অনুষদে ইলেক্ট্রিকাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ফলিত রসায়ন কেমিকৌশল, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
এছাড়াও জীব বিজ্ঞান অনুষদে ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি, বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ফার্মেসি বিভাগকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বাকি তিনটি অনুষদ (ধর্মতত্ত্ব অনুষদ, আইন ও শরীয়াহ অনুষদ এবং ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ) আগের মতো পরিচালিত হবে।
ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এস এম আব্দুল লতিফ বাংলানিউজকে বলেন, গত ২১ জুন শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ণাঙ্গ অর্গানোগ্রাম পাশ হয়। অর্গানোগ্রামে বিশ্ববিদ্যালয়ে আটটি অনুষদ অনুমোদন দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেই অর্গানোগ্রাম অনুযায়ী ৩টি অনুষদ বাড়ানোর প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৩, ২০১৮
আরএ