শুক্রবার (১৫ মার্চ) সাড়ে ১১টার পর পানি ও লাচ্ছি পান করিয়ে শিক্ষার্থীদের অনশন ভাঙানো হয়।
এর আগে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মাকসুদ কামাল, প্রক্টর গোলাম রব্বানী, ডাকসুর ভিপি নুরুল হক, জিএস গোলাম রাব্বানী, এজিএস সাদ্দাম হোসেন অনশন ভাঙাতে আসেন।
এসময় শিক্ষার্থীরা তাদের দাবি তুলে ধরেন। ভিপি নুরুল হক বলেন, আমি জানি নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে। কারচুপি করার ফলে মৈত্রী হলের প্রাধ্যক্ষকে অপসারণ করা হয়েছে। রোকেয়া হলের প্রাধ্যক্ষকে অপসারণ করার ব্যাপারে একমত। আমি আপনাদের সঙ্গে আছি, আপনাদের সঙ্গে থাকবো। আজ আকাশের অবস্থা ভালো না। আপনারা অনশন ভাঙুন।
শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক এএসএম মাকসুদ কামাল বলেন, তোমাদের দাবিগুলো আমরা শুনবো। স্বচ্ছতার কোনো শেষ নেই। পরবর্তীতে আমরা আরো গুরুত্ব দেবো।
পরে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক সামাদ ১৮ মার্চ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকের আশ্বাস ও অভিযোগগুলো নিয়ে প্রধান রিটার্নিং অফিসারে সঙ্গে আলোচনা করার কথা বলেন।
অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ বলেন, তোমাদের সব অভিযোগ আমরা শুনবো। আমরা চাই আগামীতে আরো সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে। তবে আমি আবারো বলছি এবার যা ঘটেছে তার দায় প্রশাসন এড়াতে পারে না। আমি চাই তোমাদের সঙ্গে আলোচনা করে সব সমস্যার সমাধান করতে। আমি তোমাদের অনশন ভাঙাতে জোর করবো না। তবে আমি চাইবো তোমরা আমার কথা শুনবে এবং আমরা সবাই মিলে আলোচনা করে সব সমস্যার সমাধান করবো।
বাংলাদেশ সময়: ০০১৯ ঘণ্টা, মার্চ ১৫, ২০১৯
এসকেবি/এএ