সোমবার (১৮ মার্চ) দুপুর ১২টার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে ভোট বর্জনকারী পাঁচটি প্যানেলের প্রার্থী-সমর্থকরা মিছিল সহকারে আসে। প্যানেলগুলো হলো- কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ, বামপন্থি ছাত্র সংগঠনগুলোর জোট প্রগতিশীল ছাত্র ঐক্য, স্বাধিকার স্বতন্ত্র পরিষদ, স্বতন্ত্র জোট সমর্থিত ও ছাত্র ফেডারেশন সমর্থিত প্যানেল।
স্বতন্ত্র জোটের ভিপি প্রার্থী অরণি সেমন্তি খান বলেন, আমরা নির্বাচনের আগে ও পরে ভিসি স্যারের কাছে বিভিন্ন অভিযোগ নিয়ে গিয়েছি। স্যার আমাদের বললেন, লিখিত অভিযোগ দিতে। কিন্তু অভিযোগ দিলেও স্যার আমাদের কথা শুনলেন না।
স্বতন্ত্র থেকে জিএস প্রার্থী এআরএম আসিফুর রহমান বলেন, সারা দেশের মানুষ জানে ১১ তারিখের নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে। কিন্তু প্রশাসন আমাদের প্রমাণ দিতে বলে। এখানে প্রমাণ দেওয়ার কিছু নেই। আমরা বলতে চাই ১১ মার্চের নির্বাচন কারচুপির নির্বাচন হয়েছে। প্রশাসন এই নির্বাচনকে ধামাচাপা দিতে চেষ্টা করছে।
অন্যদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ বিভাগে ক্লাস-পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের মাস্টার্সের সিআর (ক্লাস রিপ্রেজেন্টেটিভ) সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন, আমাদের বিভাগের অন্য ব্যাচে নির্ধারিত মিডটার্ম পরীক্ষা হচ্ছে। মাস্টার্সে সব ক্লাসও অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১৮ ঘণ্টা, মার্চ ১৮, ২০১৯
এসকেবি/এএ