ঢাকা, শুক্রবার, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২, ০১ আগস্ট ২০২৫, ০৬ সফর ১৪৪৭

বিনোদন

প্রচুর মিষ্টি খাওয়ার পরও জয়ার ফিটনেস রহস্য কী?

বিনোদন ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৬:৪৪, জুলাই ৩১, ২০২৫
প্রচুর মিষ্টি খাওয়ার পরও জয়ার ফিটনেস রহস্য কী? জয়া আহসান

জনপ্রিয় ও ফ্যাশনেবল তারকা জয়া আহসান। তার পরা শাড়ি বা যেকোনো পোশাকের লুক অনুসরণ করেন সবাই।

বয়সকে তিনি হার মানিয়েছেন অনেক আগেই। তার সুস্থ ও সুন্দর ত্বকের কারণে ন্যাচারাল লুক থেকে শুরু করে ভারী মেকওভার- সবকিছুই মানিয়ে যায় সহজে।

আবার নিজের ফিটনেসও ধরে রেখেছেন দারুণভাবে। শুধু ধরে রাখার কথা বললে ভুল হবে, নিজেকে যেন প্রতিবছর ছাড়িয়ে যাচ্ছেন আকর্ষণ ও আবেদন ছড়ানোর দিক থেকে। কিন্তু জানলে অবাক হবেন জয়া আহসান প্রচুর মিষ্টি খেয়ে থাকেন। প্রশ্ন আসতেই পারে এরপরও এত ফিট থাকেন কীভাবে?

সম্প্রতি কলকাতার এক অনুষ্ঠানে গিয়ে জয়া জানালেন ওপার বাংলার কোন কোন মিষ্টি খেতে তিনি ভালোবাসেন। তার প্রিয় মিষ্টির তালিকায় রসগোল্লা যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে আরও তিন জনপ্রিয় মিষ্টি।
 
জয়া জানিয়েছেন, তিনি চমচম, বেকড রসগোল্লা এবং নলেন গুড়ের যে কোনও মিষ্টি খেতেই ভালোবাসেন। যদিও তার ফিগার দেখলে মনে হতেই পারে যে জয়া একেবারেই মিষ্টি ছুঁয়ে দেখেন না। কিন্তু তিনি যে এত মিষ্টি ভালোবাসেন তা জানা ছিল না।  

অভিনেত্রীর পুরোনো এক সাক্ষাৎকার থেকে জানা যায়, তিনি আগে মিষ্টি খেতে একেবারেই ভালোবাসতেন না। কিন্তু কলকাতা তাকে মিষ্টি খাওয়া শিখিয়েছে। আর এখন কলকাতায় এলেই মিষ্টি খান জয়া। বিশেষ করে মতিচুরের লাড্ডু তার বিশেষ প্রিয়।
 
কলকাতা থেকে বাড়ি আসার সময় মিষ্টি ভরে ভরে নিয়ে আসেন নায়িকা। অনেকেই  জয়ার কাছে কলকাতার মিষ্টি নিয়ে আসার আবদার করেন বলে জানালো ভারতীয় বাংলা গণমাধ্যম।

জয়া একবার মজার ছলেই বলেছিলেন, তিনি কারোর সঙ্গে মিষ্টি শেয়ার করে খান না। মন ভরে মিষ্টি খেয়েও বছরের পর বছর ধরে তার ফিগার ধরে রেখেছেন। নিয়মিত ব্যায়াম, যোগাসনই যেন সেই ফিগারের পেছনের রহস্য।  

বলে রাখা যায়, সম্প্রতি কলকাতায় মুক্তি পেয়েছে জয়া অভিনীত সিনেমা ‘ডিয়ার মা’। সেখানে মুক্তি অপেক্ষায় আছে তার আরেক সিনেমা ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস থেকে সিনেমাটি বানিয়েছেন সুমন মুখার্জি। সিনেমাটির প্রচারের কাজে সেখানেই অবস্থান করছেন অভিনেত্রী।

এনএটি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।