খেলা শুরুর ৪ মিনিটের মধ্যে চিলির অ্যারানগুইজ পেছন থেকে নেইমারকে প্রথম আঘাত করে। শুরুতেই শেষ নয়, ম্যাচ চলাকালে নেইমারকে আরো কয়েকবার পায়ে আঘাত করা হয়।
রেফারি রক্ষণশীল ছিলেন বলেই হয়তো কার্ড খেতে হয়নি চিলির কোনো খেলোয়াড়কে।
এমনিতেই খেলার শুরু থেকে দু’দলের মধ্যে চাপা উত্তেজনা কাজ করছিলো। তারপর আবার শুরুতেই আক্রমণাত্মক প্রতিপক্ষ চিলি।
আঘাত সহ্য করতে না পেরে খেলার একপর্যায়ে নেইমারকে পায়ে স্প্রে নিতে হয়েছে। খেলাটাকে ভালবাসেন বলেই হয়তো তিনি মাঠে থেকে নিজের সেরা খেলাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন।
ব্রাজিলিয়ান কোচ স্কলারি ও গ্লোভে নামে একটি সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, কয়েকবার আঘাতের কারণে তার থাই ফুলে গেছে। আগামী ম্যাচে নেইমার খেলতে পারবে কিনা তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। তবে, আশার কথা হলো মাঝখানে আমরা তিন থেকে পাঁচদিন সময় পাবো। আশাকরি এরমধ্যে সেরে উঠতে পারবে সে।
ব্রাজিল-চিলির মধ্যকার নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময়ে খেলা ১-১ সমতা থাকায় টাইব্রেকারে গড়ায় ম্যাচ।
শেষ পর্যন্ত জুলিও সিজারের অসাধারণ নৈপূর্ণে ৩-২ গোলে জয় নিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালের টিকিট পেলো ব্রাজিল।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৫ ঘণ্টা, জুন ২৯, ২০১৪