তিনি বলেন, মহামারি তো দূরের কথা, এটা ছড়িয়ে পড়ার কোনো আশঙ্কা নেই। তবে নাগরিকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে মশা নিধনে এগিয়ে আসতে হবে।
বৃহস্পতিবার (৮ মার্চ) সচিবালয়ে চিকুনগুনিয়া ও ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, সিটি করপোরেশন বলছে, এডিস মশা কমেছে। তারপরেও কাজ করে যেতে হবে। অনেক প্রতিষ্ঠান মশা নিয়ন্ত্রণে সহযোগিতা না করলে কাউকে না কাউকেতো দায়িত্ব নিতে হবে।
সভায় স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক ছাড়াও স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, স্বাস্থ্য সচিব মো. সিরাজুল হক উপস্থিত ছিলেন।
সিরাজুল হক খান বলেন, বাড়ির আঙ্গিনায় যাতে মশা জন্মাতে না পারেন সেজন্য বাড়ির মালিকদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেন, মশা নিয়ন্ত্রণে প্রথম দায়িত্ব বাড়ির লোকদের। বাসার আসে পাশে যেন ময়লা ও পানি না জমে তা দেখতে হবে।
সিভিল এভিয়েশন মশা নিয়ন্ত্রণে কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। তাদের অসহযোগিতা সম্পর্কে সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা কিছু জানাতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক তাকে থামিয়ে দেন। তিনি ইতিবাচক কিছু বলার আহ্বান জানান।
সভায় বলা হয়েছে, এখন যে মশার প্রকোপ দেখা দিয়েছে সে মশা থেকে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া কিছুই ছড়ায় না।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৯ ঘণ্টা, মার্চ ০৮, ২০১৮
কেজেড/এসএইচ