মঙ্গলবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর সিরডাপে চামেলী ভবনে এটিএম শামসুল হক মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘স্কেলিং আপ ইসিডি’ শীর্ষক আলোচনায় এসব বিষয়ের ওপর জোর দেন বক্তারা।
সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সহ শিশুদের বিষয়ে কর্মরত বিভিন্ন বেসরকারি অংশীজন এতে অংশ নেন।
চলতি বছরের শুরুতে হার্ভার্ডে প্রাক-শৈশব উন্নয়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশ নিতে বাংলাদেশ থেকে যাওয়া সরকারি-বেসরকারি প্রতিনিধিদলের অন্যতম সদস্য আইসডিডিআর,বি’র ড. জেনা হামাদানি গোল টেবিল বৈঠকে এ বিষয়ে তার অর্জিত মূল্যবান অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। এতে শিশুর বেড়ে ওঠার জন্য প্রয়োজনীয় পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে বিনিয়োগ সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা হয়।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের (এমওডবলিউসিএ) শিশু ও সমন্বয় বিভাগের উপসচিব মো. আবু তালেব ২০১৩ সালে গৃহীত সামগ্রিক ইসিডি নীতিমালার অধীনে ১৫টি আলাদা মন্ত্রণালয়ের সমন্বয় প্রতিষ্ঠায় যেসব কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে তার অগ্রগতি তুলে ধরেন।
বিইএন চেয়ারম্যান ড. মানজুর আহমেদ প্রাণবন্ত আলোচনার সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করেন। ‘১০০০-দিনের উদ্যোগ প্রয়োজন, তবে দেখতে হবে গোটা শৈশবজুড়ে তার ধারাবাহিকতা রক্ষা করা হচ্ছে কিনা। এজন্য প্রয়োজনীয় করণীয় নিশ্চিত করতে হবে,’ তিনি বলেন।
এতে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ব্র্যাকের ড. কাওসার আফসানা, ফুলকির মিজ সুরাইয়া হক এবং সিআইপিআরবির ড. আমিনুর রহমান।
দ্বিতীয় পর্বে সরকারি ও বেসরকারি খাতের নীতি নির্ধারক, শিক্ষাবিদ ও পেশাজীবী অংশীজনরা শিশুর পূর্ণ বিকাশের লক্ষ্যে সেতু রচনার কাজে প্রত্যাশা এবং করণীয় বিষয়ে নিজেদের মূল্যবান পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১৮
এএ