বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক কর্মকর্তা বলেছেন, গাজায় ১১,০০০ মানুষ আহত হয়েছে, যাদের অর্ধেক নারী ও শিশু।
সংস্থাটি বলেছে, গাজায় স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলিতে ১১৫টি হামলা হয়েছে এবং তাদের রোগের প্রাদুর্ভাব প্রতিরোধের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালায় হামাস। জবাবে গাজায় হামলা শুরু করে ইসরায়েল। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ইসরায়েলে এক হাজার ৪০০ জন নিহত হয়েছে, আর আহত হয়েছেন ৩ হাজার ৫০০ জন।
এদিকে গাজায় সোমবার পর্যন্ত দুই হাজার ৮০৮ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছে ১০ হাজার ৮৫৯ জন।
গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ২৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে ৬৪ শতাংশ নারী ও শিশু। এর মধ্যে ৩৭ চিকিৎসাকর্মী, চিকিৎসক, নার্স ও প্যারামেডিকস রয়েছেন।
ইসরায়েল-হামাস সংঘাতে পশ্চিম তীরেও ফিলিস্তিনি নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। অধিকৃত পশ্চিম তীরে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ৫৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আর হয়েছে এক হাজার দুইশরও বেশি।
ইসরায়েল এখন গাজা অবরুদ্ধ করে রেখেছে। সেখানে পানি, বিদ্যুৎ ও খাবার সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বহু ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আর ইসরায়েল গাজা সিটিসহ উত্তর দিকের বাসিন্দাদের এলাকা ছাড়তে বলেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৭, ২০২৩
এমজেএফ