গত বুধবার (১৮ অক্টোবর) মুগাবেকে সংস্থাটির শুভেচ্ছা দূত হিসেবে নিয়োগ দেন হু প্রধান। এরপর থেকেই মূলত বিভিন্ন মিডিয়ায় সমালোচনার ঝড় ওঠে।
সমালোচকরা বলছেন, মুগাবের শাসনামলে জিম্বাবুয়ের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অবনতি ঘটেছে। স্বাস্থ্যকর্মীরা বেতন না পেয়ে সেখানে প্রায়ই চাকরি ছাড়েন। রোগীদের জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধের সরবরাহও অপ্রতুল।
যুক্তরাজ্য বলছে, এই সিদ্ধান্তে তারা ‘বিস্মিত ও হতাশ’। নিজ দেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতির জন্য দায়ী মুগাবেকে শুভেচ্ছা দূত বানিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তার অর্জনকে ম্লান করতে পারে বলেও সতর্ক করেছে তারা।
এই সিদ্ধান্তকে ‘বাজে কৌতুক’ বলে সমালোচনা করেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো।
জিম্বাবুয়ের মানবাধিকার পরিস্থিতির ক্রমাবনতির জন্য এই নেতাকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্র অনেকদিন থেকেই দায়ী করে আসছে।
তবে ড. টেড্রোস জনস্বাস্থ্য ও ‘সার্বজনীন স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতে’ জিম্বাবুয়ের সরকারের নেওয়া বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের প্রশংসা করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১০৫০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২২, ২০১৭
আরআর