শুক্রবার (১৪ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা য়ায়।
লিয়াজোঁ অফিসটি উত্তর কোরিয়ার সীমান্তে স্থাপন করা হয়েছে।
সিউলের একত্রীকরণ বিষয়ক মন্ত্রী চো জিয়ং মিয়ং বলেন, যেকোনো ইস্যু নিয়ে এখানে ২৪ ঘণ্টা, ৩৬৫ দিনই আলোচনা করা যাবে।
কিছুদিন পরই দুই কোরিয়ার নেতারা বৈঠকে বসবেন। ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে তৃতীয়বারের মতো দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইন ও উত্তর কোরিয়ার প্রধান নেতা কিম জং উনের বৈঠকে বসার কথা রয়েছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, লিয়াজোঁ অফিস চালুর মাধ্যমে এটাই বোঝা যাচ্ছে যে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার আলোচনার অগ্রগতি না হলেও কোরিয়ার দেশ দু’টি তাদের নিজেদের বন্ধনে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ ইস্যুতে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইন যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যস্থতাকারী হিসেবেও কাজ করছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মকর্তারা বলছেন, এসব ব্যাপারে লিয়াজোঁ অফিস তাদের খুবই সাহায্য করবে, এটাই আশা।
এর আগে উভয়পক্ষ বিশেষ টেলিফোন বা ফ্যাক্সের মাধ্যমে যোগাযোগ করতো বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১১০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৪, ২০১৮
এএইচ/টিএ