সোমবার (২৪ জুন) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম এ তথ্য জানায়।
সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, শনিবার (২২ জুন) সিহানৌকভিলের ওই নির্মাণাধীন ভবনটি ধসে পড়ে।
ঘটনায় পরপরই সেখানে গিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে উদ্ধারকাজ শুরু করে উদ্ধারকর্মীরা। তাদের প্রচেষ্টাতেই এখনও সেখানে উদ্ধারকাজ চলছে।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানায়, ভবনটিতে নির্মাণকাজ চালানোর ব্যাপারে যথাযথ অনুমোদন ছিলোনা। এ দুর্ঘটনার আগেই ভবনটির মালিককে নির্মাণকাজ বন্ধ করতে দুইবার সতর্কও করা হয়েছিল।
ইতোমধ্যে ঘটনাস্থল থেকে প্রায় সব ধ্বংসস্তুপ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলেই জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এ ঘটনায় তিন চীনা নাগরিক ও এক কম্বোডিয়ান নাগরিককে আটক করা হয়েছে।
এ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা ওই ভবনে কর্মরত এক শ্রমিক জানায়, ভবনটির প্রায় ৮০ শতাংশ নির্মাণকাজই শেষ হয়ে গিয়েছিল। তবে এ ভবন নির্মাণে যে উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছে, তা একটি সাততলা ভবন নির্মাণের জন্য পর্যাপ্ত ছিলোনা।
কয়েকবছর আগেও এ শহরটি প্রত্যন্ত অঞ্চল হিসেবেই পরিচিত ছিলো। তবে চীনা পর্যটকদের আগ্রহের কারণেই বর্তমানে এ শহরে বহু হোটেল ও ক্যাসিনো নির্মাণ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪০ ঘণ্টা, জুন ২৪, ২০১৯
এসএ/