শনিবার (২১ ডিসেম্বর) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানায়, এদিন দিল্লিতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ছয় দশমিক চার ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমন তীব্র শীতের মধ্যে দুর্ভোগ আরও বাড়াতে পারে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি।
তবে তীব্র শীত আর কুয়াশার মধ্যেও খুব একটা উন্নতি হয়নি দিল্লির বায়ুদূষণের। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে এখনো বিপদজনক মাত্রায় রয়েছে শহরটির বাতাস, স্কোর ৪৩০।
দেশটির আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) হিমাচলের কিছু এলাকায় ভারী বৃষ্টির পাশাপাশি হালকা তুষারপাত হয়েছে। এমন আবহাওয়া থাকতে পারে আরও ১০ দিন।
এদিন কেইলংয়ে তুষারপাত হয়েছে পাঁচ সেন্টিমিটার, গান্ধোলায় তিন ও কালপায় এক সেন্টিমিটার। কালপায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে শূন্য দশমিক সাত ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এছাড়া, জনপ্রিয় পর্যটনস্পট মানালিতে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস, কুফরিতে চার ডিগ্রি, ডালহৌসিতে চার দশমিক তিন ও শিমলায় ছয় দশমিক তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শুক্রবার থেকে মৃদু তুষারপাত হয়েছে জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখেও। বাজে আবহাওয়ার কারণে ১২টি ফ্লাইট বাতিল করেছে শ্রীনগর বিমানবন্দর। ওই এলাকায় আরও দুইদিন এমন বিরূপ আবহাওয়া থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২০৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২১, ২০১৯
একে