অভিযুক্ত হজ এজেন্সিগুলোর বিরুদ্ধে আগামী সাত দিনের মধ্যে কেন আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে না সে সম্পর্কে কারণ দর্শানোর নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সহকারি সচিব (হজ) এস এম মনিরুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এসব তথ্য জানা গেছে।
চিঠিতে বলা হয়, ২০১৭ সাল অর্থাৎ ১৪৩৮ হিজরিতে সরকারি ব্যবস্থাপনায় হাজিদের সৌদি আরবের মক্কায় আবাসনের জন্য হোটেল ১৫ মহররম পর্যন্ত ভাড়া করা হয়। সরকারি ব্যবস্থাপনার হাজিরা পবিত্র হজ পালন শেষে বাংলাদেশ প্রত্যাবর্তনের জন্য হোটেল ছাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অভিযুক্ত হজ এজেন্সিগুলো হোটেল মালিকদের সঙ্গে যোগসাজশে ১ (হোটেল সুফারা আল জাজিরা, মিসফালাহ), ২ (হোটেল দুররাতুল হুদহুদ, মিসফালাহ), ৩ (হোটেল আল শুমুউ, মিসফালাহ) ও ৫ (হোটেল জুদ আল তাজ, মিসফালাহ) নম্বর হোটেলে অবৈধভাবে প্রায় ১ হাজার ২শ’ হাজি উঠায়।
হজ এজেন্সিগুলোর এমন কার্যকলাপ সৌদি আইনের পরিপন্থী এবং বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার শামিল।
যে ১৪টি এজেন্সিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে সেগুলো হলো- জিয়ারত ই কাবা ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস, মেসার্স আহসান ট্রাভেলস ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল এজেন্ট, মেসার্স আহসান ট্রাভেলস ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল এজেন্ট (আবদুল্লাহ হজ কাফেলা), আল জিয়ারত ইন্টারন্যাশনাল, মেসার্স এম নুরে মদিনা ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস, আল আমানত ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস্, মেসার্স জামান এন্টারপ্রাইজ, সঞ্জরি ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস্, জাবেদ এয়ার ইন্টারন্যাশনাল, আল মদিনা হজ অ্যান্ড ট্রাভেলস সার্ভিস, ইব্রাহিম ট্রাভেলস, জেনাস ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস, কে.বি এয়ার ইন্টারন্যাশনাল ও আনাস ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস।
ইসলাম বিভাগে লেখা পাঠাতে মেইল করুন: [email protected]
বাংলাদেশ সময়: ১৭২০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৫, ২০১৮
এমএইউ/