বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১১টায় রাজধানীর নয়াপল্টনে হোটেল ভিক্টোরিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ যাত্রীদের জন্য কুরবানি ছাড়া ২টি প্যাকেজ মূল্য রয়েছে।
হাব সভাপতি শাহাদাত হোসাইন তসলিম বলেন, চাঁদ দেখা সাপেক্ষে অাগামী ৩০ জুলাই পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। এ বছর মোট ১ লাখ ৩৭ হাজার ১৯৮জন বাংলাদেশি হজে যেতে পারবেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৭ হাজার ১৯৮ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১ লাখ ২০ হাজার বাংলাদেশি হজ পালন করতে পারবেন। হাবের দুটি প্যাকেজ ছাড়াও প্রত্যেক এজেন্সি স্ব-স্ব প্যাকেজ করতে পারবে, তবে কোনো প্যাকেজই হাব ঘোষিত সর্বনিম্ন প্যাকেজ মূল্য থেকে কম হতে পারবে না।
হাব সভাপতি অারও বলেন, প্যাকেজ ঘোষণার পর সৌদি সরকার অতিরিক্ত কোনো ফি অারোপ করলে তা প্যাকেজ মূল্য হিসেবে গণ্য হবে এবং তা হজ যাত্রীকে অবশ্যই পরিশোধ করতে হবে। হজ প্যাকেজের অর্থ শুধুমাত্র সংশ্লিষ্ট হজ এজেন্সির ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অথবা সরাসরি এজেন্সিতে জমা দিয়ে রশিদ সংরক্ষণ করবেন। কোনোভাবেই মধ্যস্বত্ত্বভোগীদের মাধ্যমে কোনো প্রকার লেনদেন করতে নিষেধ করেন হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের এ নেতা।
শাহাদাত হোসাইন তসলিম বলেন, কুরবানি খরচ বাবদ প্রত্যেক হজযাত্রীকে সৌদি রিয়াল ৫২৫ সমপরিমাণ টাকা সঙ্গে নিতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে হাবের কেন্দ্রীয় ও বিভিন্ন জোনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১১৫৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০২০
টিএম/এইচজে