বুধবার (০৭ নভেম্বর) দুপুর দেড়টায় চাঁদপুর জেলা ও দায়রা জজ মো. জুলফিকার আলী খাঁন এ রায় দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাইফুল চাঁদপুর সদর উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের গুলিশা গ্রামের অলিউল্যা শেখের ছেলে।
নিহত কিশোরী জেসমিন আক্তার ফরিদগঞ্জ উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ হরিণা গ্রামের চুন্নু মিয়ার মেয়ে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৫ সালের ২৫ জানুয়ারি রাতের কোনো এক সময় আসামিরা কিশোরী জেসমিনকে ধর্ষণ শেষে হত্যা করে ফসলী জমিতে ফেলে রেখে চলে যায়। পরদিন ২৬ জানুয়ারি ভোরে স্থানীয়রা জেসমিনের মরদেহ দেখে ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশকে অবগত করে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় ফরিদগঞ্জ থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) রহমান আলী বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ফরিদগঞ্জ থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) নিজাম উদ্দিন তদন্ত শেষে একই বছরের ১০ মে আদালতে চার্জশিট দেন।
সরকার পক্ষের আইনজীবী পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মো. আমান উল্যা বাংলানিউজকে বলেন, প্রায় চার বছর ধরে মামলটি চলমান অবস্থায় ১৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত। সাক্ষ্য প্রমাণ ও মামলার নথিপত্র পর্যালোচনা শেষে আদালত এ রায় দেন।
সরকার পক্ষের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) ছিলেন মোক্তার আহমেদ অভি।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৭, ২০১৮
এনটি