দু’দিন বৃষ্টি হওয়ায় বুধবার (৭ নভেম্বর) ভোর থেকেই কুয়াশা পড়া শুরু হয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আরও বেড়ে যায় কুয়াশা।
আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, সেটি ছিল ‘রেডিয়েশন কুলিং’ জনিত কুয়াশা। অর্থাৎ দু’দিন বৃষ্টির কারণে ভূ-পৃষ্ঠ শীতল ছিল। এরপর উপর দিকে গরম বাতাস প্রবাহিত হওয়ায় কুয়াশাচ্ছন্ন ছিল প্রকৃতি।
বৃহস্পতিবার সকালের দিকে সামান্য কুয়াশা থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অনেকটা কেটে গেছে কুয়াশা। তবে সামান্য বাতাস প্রবাহিত হচ্ছিলো। বাতাসের সেই হিম-ভাব শরীরে শীতের অনুভূতি তৈরি করেছে। তবে তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত রয়েছে।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, সারাদেশে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। আর শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের নদী অববাহিকায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় সর্বোচ্চ ২৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আগামী পাঁচদিনের আবহাওয়ার অবস্থায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন নেই বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস।
বাংলাদেশ সময়: ১১০৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৮, ২০১৮
এমআইএইচ/আরআর