সোমবার (০৯ ডিসেম্বর) বিকেলে একটি শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী তার আত্মার মাগফেরাতও কামনা করেন। একইসঙ্গে তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
সোমবার (০৯ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন ৮৫ বছর বয়সী অধ্যাপক অজয় রায়। বার্ধক্যজনিত সমস্যা নিয়ে গত ২৫ নভেম্বর বারডেম হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি।
অধ্যাপক অজয় রায় বিজ্ঞানমনস্ক লেখক ও মুক্তমনা ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা নিহত অভিজিৎ রায়ের বাবা। তিনি গত ২৮ অক্টোবর আদালতে গিয়ে ছেলে হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছিলেন।
শিক্ষা আন্দোলন মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক অজয় রায় একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির প্রতিষ্ঠাতাদেরও একজন। সবশেষ তিনি নির্মূল কমিটির উপদেষ্টা ছিলেন।
পদার্থবিদ অজয় রায়ের দুটি গবেষণা নোবেল কমিটিতে আলোচিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ থেকে অবসরে গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টির ইউজিসি অধ্যাপকও ছিলেন অজয় রায়। মুক্তিযোদ্ধা অজয় রায়ের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল ভাষা আন্দোলন ও ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানেও।
আরও পড়ুন>> অধ্যাপক অজয় রায়ের জীবনাবসান
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৯, ২০১৯
এমইউএম/টিএ