সোমবার (৯ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে খবরে পেয়ে পুলিশ মোহাম্মদপুর নবীনগর হাউজিংয়ের ৭ নম্বর রোডের ৬ নম্বর বাড়ি থেকে আরিফার ঝুলন্ত মরদেহ করে। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায় পুলিশ।
মোহাম্মদপুর থানার (এসআই) হারুন-অর-রশিদ মৃধা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে বলেন, মৃত আরিফার পিতার নাম আহম্মদ। তিনি রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। তাদের বাড়ি রংপুর মিঠাপুকুর উপজেলায়। আরিফা বড় বোন ও বাবা-মার সঙ্গে মোহাম্মদপুরের বাসায় থাকতো।
তিনি আরও বলেন, পরিবার জানায় আরিফাকে বাসায় একা রেখে যার যার কর্মস্থলে চলে যায় তার বাবা-মা। তার বাবা গিয়েছিলেন রিকশা চালাতে, মা মানুষের বাসায় গৃহকর্মীর কাজে ছিলেন। বড় বোন স্থানীয় পোশাক কারখানায় কাজে গিয়েছিলেন। পরে আরিফার মা বাসায় এসে তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান।
পরিবার জানায়, আরিফা মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন ছিল। ময়নাতদন্তের জন্য মৃতদেহ মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৯, ২০১৯
এজেডএস/এফএম