দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে অতিথিরা বলেন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিকে যখন বুঝতে পারে তাদের পরাজয় নিশ্চিত, তখন বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করার নীল নকশা তৈরি করে। এজন্য ১০ ডিসেম্বর থেকে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত আগ থেকে তালিকা করা এদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে।
সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন- খুলনার পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহ, কেএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ এহসান শাহ, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আছাদুজ্জামান, অন্যতম সংবিধান প্রণেতা অ্যাডভোকেট এনায়েত আলী, সাবেক মহানগর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার অধ্যাপক আলমগীর কবির, সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সরদার মাহবুবুর রহমান, খুলনা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. সাহেব আলী প্রমুখ।
খুলনা জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সভায় সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জিয়াউর রহমান।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৪, ২০১৯
এমআরএম/আরবি/