তবে গ্যালারি পুরোটাই ফাঁকা একথাও বলা যাচ্ছে না। ১০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতা সম্পন্ন স্টেডিয়ামে সাকুল্যে প্রায় হাজার তিনেক দর্শক বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের ম্যাচ উপভোগ করছেন।
তাই বা কম কী? দেশের ঘরোয়া হকিতে যেখানে গ্যালারি একেবারেই দর্শকশূণ থাকে সেখানে এমন গ্যালারিতে তাদের এমন উপস্থিতি অবশ্যই প্রশংসনীয়। দিন শেষে হকি ফেডারেশন বিজয়ের হাসি হাসতেই পারে।
অথচ ঘণ্টা দুয়েক আগে ভারত ও জাপানের মধ্যকার দিনের উদ্বোধনী ম্যাচে গ্যালারি পুরোটাই ফাঁকা পড়েছিল।
তবে উল্লেখ করার মতো বিষয় হলো ১৯৮৫ যেবার ঢাকায় এশিয়া কাপের আসর বসেছিল সেবার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের সবুজ ঘাসের মাঠে অনুষ্ঠিত হয়ে টুর্নামেন্টের শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ। কিন্তু তারপরও ৪৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতা সম্পন্ন স্টেডিয়ামটিতে দর্শকে দর্শকে গ্যালারি উপচে পড়েছিল।
পরিতাপের বিষয় হলো, ৩২ বছর পর মাওলানা ভাসানী স্টেডিয়ামে সেই এশিয়া কাপের আসরেই ফ্ল্যাড লাইট ও টার্ফের আধুনিক ব্যবস্থা থাকা সত্বেও দর্শক উপস্থিতি চোখে পড়লো না।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৮ ঘণ্টা, ১১ অক্টোবর ২০১৭
এইচএল/এমএমএস