দৃষ্টিনন্দন উদ্যানটির বিভিন্ন রকমের ফুল, পাতাবাহার আর নানান প্রজাতির গাছ গাছগাছালি মুহূর্তেই দূর করে দেবে আপনার ক্লান্তি।
দেড় হেক্টর জায়গাজুড়ে এর অবস্থান।
উদ্যানে ঢুকেই ডানদিকে বাচ্চাদের জন্য বিভিন্ন রকমের খেলনা রয়েছে। খেলনার মধ্যে রয়েছে- সুয়িং ১২টি, মেরিগো রাউন্ড ১টি ও স্লিপার ২টি।
এছাড়াও উদ্যানটিতে একটি পুতুল ঘর (ডল মিউজিয়াম) রয়েছে। রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাস্কর্য। এখানে উদ্যানটির বিভিন্ন অনুষ্ঠান হয়ে থাকে।
উদ্যানটির ইনচার্জ শরদিন্দু দত্ত বাংলানিউজকে জানান, প্রতিদিন শ-দু’য়েক লোক বিকেলে বাগানটিতে হাঁটতে ও এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসেন। ছুটির দিনে এ সংখ্যা পাঁচশোতে গিয়ে ঠেকে। প্রতিবছর ১৫ আগস্ট পাতাবাহার প্রদর্শনী এবং ২৩ জানুয়ারি ফুল প্রদর্শনী হয়ে থাকে। এছাড়াও ২৫ বৈশাখে কবিগুরু প্রণামও উদ্যানটির অন্যতম আকর্ষণ।
তিনি আরও জানান, আগে স্থানীয়দের মর্নিং ওয়াকের জন্য সকাল বেলা উদ্যানটি খোলা থাকতো। এখন মর্নিং ওয়াকের জন্য আলাদা অনেক জায়গা হওয়ায় রবীন্দ্রকানন সকালে খোলা হয় না।
শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিন বিকাল ৩টা থেকে ৬টা পর্যন্ত উদ্যানটি খোলা থাকে। দর্শনার্থীদের প্রবেশ ফি মাত্র ১০ টাকা।
বাংলাদেশ সময়: ১০২৯ ঘণ্টা, জুলাই ৩০, ২০১৭
এমআই/এসএনএস