তিনি বলেন, কোনো রাজ্যকে উন্নতির দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে কুটির শিল্প ও রাজ্যের বেশির ভাগ মানুষ যেসব কাজে দক্ষ সেসব কাজে সরকারকে উৎসাহ দিতে হবে। ত্রিপুরা রাজ্যে যে পরিমাণ মাছ উৎপাদিত হয় তার বেশির ভাগ উৎপাদন করেন জনজাতি অংশের মানুষ।
বিপ্লব কুমার দেব বলেন, রাজ্য সরকার আগামী তিন বছরের মধ্যে মাছে রাজ্যকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার কাজ করছে।
এসময় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- ত্রিপুরা সরকারের মৎস্য দফতরের মন্ত্রী এন সি দেববর্মা, স্থানীয় বিধায়ক মিমি মজুমদার, ত্রিপুরা সরকারের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব এস কে রাকেশ, ইম্ফল শহরের কেন্দ্রীয় কৃষি বিশ্ব বিদ্যালয়ের আচার্য তথা সরকারের যোজনা পর্ষদের সদস্য ড. এস আয়াপ্পান, আগরতলার মৎস্য কলেজের ডিন ড. পি কে পান্ডে, মৎস্য দফতরের অধিকর্তা ডি কে চাকমা প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিরা রাজ্যে মাছ চাষের ক্ষেত্রে যারা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছেন তাদের সম্মাননা দেওয়া হয়।
ত্রিপুরা সরকারের মৎস্য দফতর ও হায়দ্রাবাদের ন্যাশনাল ফিশারিজ ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের যৌথ উদ্যোগে তিন দিনব্যাপী এ মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মেলায় ত্রিপুরা সরকারের মৎস্য দফতর, প্রাণিসম্পদ বিকাশ দফতর, কৃষি ও কৃষক কল্যাণ দফতর, ফিশারি কলেজসহ বেসরকারি বিভিন্ন মৎস্য চাষি এবং মাছের জন্য তৈরি প্রক্রিয়াজাত খাবারের স্টল রয়েছে। এতে বিভিন্ন স্টলে জীবন্ত মাছ ও মাছের তৈরি বিভিন্ন খাবার সামগ্রী বিক্রি করা হচ্ছে।
মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের পর মুখ্যমন্ত্রীসহ অতিথিরা স্টলগুলো ঘুরে দেখেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৪ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৩, ২০১৯
এসসিএন/আরবি/