বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) বড়দিনের সন্ধ্যায় তিনদিনের এ প্রদর্শনীর সূচনা হয়।
এ আয়োজনের মধ্য দিয়ে ২০তম বছরে পড়লো এ প্রদর্শনী।
এ বছর প্রদর্শনীতে প্রায় ৪২ প্রজাতির চন্দ্রমল্লিকা ফুল প্রদর্শিত হচ্ছে বলে বাংলানিউজকে জানান আয়োজক কমিটির সদস্য নির্মল চক্রবর্তী। এরমধ্যে কিছু বিরল প্রজাতির ফুলও আছে বলে জানান তিনি।
তিনি জানান, প্রদর্শনীতে সাধারণ মানুষের বাড়িঘরের ফুলের টব যেমন রয়েছে, পাশাপাশি স্কুলসহ অন্য প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকেও তাদের বাগানের ফুল নিয়ে আসা হয়েছে।
আয়োজক কমিটির অপর সদস্য রতন লাল সাহা বলেন, ফুলের আকার ও প্রজাতি অনুসারে আলাদা আলাদা জায়গায় সাজিয়ে রাখা হয়েছে। প্রতিদিন প্রচুর লোক ফুলের এ প্রদর্শনী দেখার জন্য ভিড় করছেন।
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সরেজমিনে দেখা যায়, চন্দ্রমল্লিকার এ প্রদর্শনীতে ফুলের বাহার দেখতে ভিড় করেছেন বিভিন্ন বয়সের মানুষ। নিজ নিজ পছন্দমতো চন্দ্রমল্লিকা ফুলের সঙ্গে দাঁড়িয়ে সেলফি নিচ্ছেন তারা।
প্রদর্শনীতে ছোট বোতাম থেকে শুরু করে মাঝারি ফুটবল পর্যন্ত যেমন বিভিন্ন আকারের ফুল এ প্রদর্শনীতে আছে, তেমনি আছে নানা রং ও নকশার বাহার।
প্রদর্শনী বেড়াতে আসা দর্শক কিশলয় চক্রবর্তী জানান, বন্ধুদের কথায় তিনি এ প্রদর্শনী দেখতে এসেছেন। এক জায়গায় এতো ফুলের বাহার দেখে তিনি মুগ্ধ।
দক্ষিণ জেলার বিলোনিয়া শহর থেকে প্রদর্শনী দেখতে আসা অচিশ্মিতা দাস জানান, সুযোগ পেলে তিনি নিয়মিত এ প্রদর্শনী দেখতে আগামী বছরগুলোতেও আসবেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৭৫০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৭, ২০১৯
এসসিএন/এবি