বাংলাদেশের তথ্য মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় কলকাতায় নিযুক্ত উপ-হাইকমিশন গত ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে এ উৎসবের আয়োজন করে।
রোববার (১৭ ফেব্রুয়ারি) কলকাতায় ছিলো সাপ্তাহিক ছুটির দিন।
কেবল ‘গেরিলা’ নয়; ‘পোস্টমাস্টার ৭১’, ‘স্বপ্নজাল’, ‘দহন’, ‘রাজনীতি’, ‘হেডমাস্টার’র মতো একাধিক সিনেমাও বেশ আগ্রহভরে দেখছেন কলকাতার দর্শকরা। এরমধ্যে বাংলাদেশি নায়ক-নায়িকাদের একেবারে কাছে পেয়ে সেলফি তোলার হিড়িকও দেখা যায় দর্শকদের মধ্যে।
উৎসব আয়োজনে কলকাতায় অবস্থিত বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন সব কলাকুশলীকে সম্মাননা জানায় উত্তরীয় পরিয়ে। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব রূপ নেয় অনন্য এক আয়োজনে। যা দেখে অভিনেত্রী তারিন বলেই উঠলেন, ‘এখানে না এলে ভাবতেই পারতাম না এতো মানুষ বাংলাদেশের সিনেমা দেখেতে এসেছেন। ’ অভিনেতা রিয়াজের কথায়, ‘এটাই বাংলার সংস্কৃতি। ’ যুথিকার মতে, ‘এ কারণেই কলকাতা আমার পছন্দের জায়গা। ’
চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধন করেছিলেন বাংলাদেশের তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, পশ্চিমবঙ্গের পর্যটনমন্ত্রী গৌতম দেব এবং চলচ্চিত্র পরিচালক গৌতম ঘোষ।
বাংলাদেশ সময়: ০৯৫৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০১৯
ভিএস/জিপি/এইচএ/