পান্তার সঙ্গে গন্ধরাজ লেবু, কাঁচা মরিচ, শুকনো মরিচ ভাজা, আলু ভর্তা, মাছের ডিমের বড়া, ডালের বড়া, পোস্ত বড়া, চুনোমাছ ভাজা, চচ্চড়ি, কাতল মাছের কালিয়া, ইলিশ মাছের ঝাল পরিবেশিত হলো এলাকার মানুষদের মধ্যে।
শেষ পাতে চাটনি, পাপড়।
বর্ষা কামনায় হুগলির চুঁচুড়া কারবালা মোড়ে ‘আরোগ্য’ নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার এই উদ্যোগে শামিল হয়েছিলেন প্রায় ৫০০ মানুষ।
প্রখর রোদের তেজ, প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস করছে সবাই। মাঝেমধ্যে মেঘের দেখা মিললেও, বৃষ্টি নেই। একটু স্বস্তি পেতে এবং প্রতিবছরের মতো এ বছরেও আয়োজন করা হয়েছিল এ উৎসবের।
সংস্থার তরফে ইন্দ্রজিৎ দত্ত জানিয়েছেন, গরমে যখন মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেন ঠিক তখনই গ্রীষ্মকে বিদায় জানিয়ে বর্ষাকে এভাবেই স্বাগত জানানো হয়। কিন্তু বর্ষা আসতে এবার দেরি হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গে। তবে আত্মবিশ্বাস হারাতে নারাজ এলাকার মানুষরা। তাদের বিশ্বাস আবহাওয়া অধিদপ্তর যাই বলুক, অন্যান্য বছরের মতো পান্তা উৎসবের পরই পশ্চিমবঙ্গে দেখা মিলবে বর্ষার।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫০ ঘণ্টা, জুন ১১, ২০১৯
বিএস/জেডএস