অথচ তার উদ্যোগেই ১৯৫১ সালে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা পেয়েছিল। উপাচার্য হিসেবে যুক্ত ছিলেন ১৯৫১ সালের মে মাস থেকে ১৯৫৩ সালের আগস্ট পর্যন্ত।
রথীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বইগুলোর সম্পাদনা করছেন বিশ্বভারতীর রবীন্দ্রভবনের কর্তৃপক্ষ নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়। যা চার খণ্ড হিসেবে প্রকাশিত হবে। প্রথম খণ্ডের নাম হলো ‘রথীন্দ্র রচনা সংগ্রহ’। দ্বিতীয় খণ্ডের নাম দেওয়া হয়েছে ‘দ্য আর্ট অফ রথীন্দ্রনাথ টেগোর’। তৃতীয় খণ্ড ‘কালেক্টেড ইংলিশ রাইটিংস অব রথীন্দ্রনাথ’ ও শেষ খণ্ডটির নাম ‘রথীন্দ্র পত্র সংগ্রহ’।
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি সংরক্ষণে সব থেকে বেশি ভূমিকা ছিল রথীন্দ্রনাথের। রথীন্দ্রনাথ বিদেশ সফরকালে বহুবার তিনি বাবার সফরসঙ্গী হয়েছিলেন। রবীন্দ্রভবন সংগ্রহশালার একটা বড় অংশজুড়ে তার অবদান ছিল অনেকখানি।
কৃষিবিজ্ঞানী হওয়া সত্ত্বেও তিনি উদ্যানচর্চা, সাবান তৈরি, সুগন্ধি তৈরি, কাঠের কাজ, ছবি আঁকায় পারদর্শী ছিলেন। সেসব সম্পর্কে অনেক কিছুই জানা যাবে বইগুলো থেকে। এছাড়া তার বিভিন্ন পান্ডুলিপি, চিঠিপত্র, ডায়েরির পাতা, আঁকা ছবি, শিল্পকর্ম সবকিছুকেই এক জায়গায় করা হয়েছে। চারটি খণ্ডের মধ্য দিয়ে চলতি বছর এক অজানা রথীন্দ্রনাথকে সামনে আনতে চলেছে বিশ্বভারতী!
বাংলাদেশ সময়: ১২১৬ ঘণ্টা, জুলাই ২৩, ২০১৯
ভিএস/এএটি