দেশটির ৯০ মিলিয়ন (নয় কোটি) মানুষ ধ্বংসাত্মক আবহাওয়ার এই ঝুঁকিতে রয়েছেন বলে রোববার (১৪ এপ্রিল) জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ হেলি ব্রিঙ্ক।
তিনি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, পূর্বাঞ্চলের টর্নেডোর আশঙ্কা, শনিবার (১৩ এপ্রিল) দেশের দক্ষিণাঞ্চলে আঘাত হানা ঝড়ের মতো নয়, এটি আরও শক্তিশালী হয়ে বেশি এলাকা ও লোককে প্রভাবিত করতে পারে।
এদিকে, নিউইয়র্ক, ওয়াশিংটন ডিসি এবং আটলান্টা শহরও এই ঝড়ে প্রভাবিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন সিএনএনের আবহাওয়াবিদ ধেরেক ভান ধাম।
স্থানীয় সময় রোববার সকালে ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিসের বার্মিংহাম অফিস জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় আলাবামা শহরে, ট্রয় এবং গোশেনের কাছে একটি বড় টর্নেডো আঘাত হানতে পারে বলে রিপোর্ট করা হয়েছে।
ভারী বৃষ্টিপাতসহ এই টর্নেডো হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিস (এনডাব্লিউএস)। সংস্থাটি সতর্ক করে বলেছে, টর্নেডো ‘দেখতে বা শুনতে’ কেউ অপেক্ষা করবেন না। দ্রুত এখনই পদক্ষেপ নিন।
এই ঝড়ে ব্যাপক কয়ক্ষতি হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এদিকে, শনিবারের টর্নেডোতে দক্ষিণাঞ্চলের তিন শিশুসহ অন্তত পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এ দিন বজ্রঝড় ও শিলাবৃষ্টিসহ একটি টর্নেডো তাণ্ডব চালায়। যা এখন পূর্বঞ্চলের দিকে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৫, ২০১৯
টিএ