জিব্রাল্টারের চিফ মিনিস্টার ফেবিয়ান পিকার্ডোর বরাত দিয়ে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সাপ্তাহিক পত্রিকা দ্য সান এ কথা জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গ্রেস-১ ট্যাঙ্কারটিকে বাড়তি সময় আটকে রাখার ব্যাপারে জিব্রাল্টার নতুন করে আর কোনো আবেদন করবে না।
ইউরোপীয় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে তেল সরবরাহের উদ্দেশ্যে গ্রেস-১ সিরিয়ার দিকে যাচ্ছিল, এমন অভিযোগে সেটিকে আটক করা হয়। কিন্তু বর্তমানে জিব্রাল্টার ওই অভিযোগকে ভুল বলে স্বীকার করছে।
এ ব্যাপারে পিকার্ডো বলেন, আমরা সন্তুষ্ট যে, ট্যাঙ্কারটি তেল নিয়ে সিরিয়ায় যাচ্ছিল না। আর যেহেতু এটি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেনি, সে ক্ষেত্রে এক মুহূর্তের জন্যও আমরা এটিকে আটকে রাখতে চাই না।
অন্যদিকে ইরান শুরু থেকেই ইউরোপীয় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করা কিংবা সিরিয়ায় তেল সরবরাহের ব্যাপারটি অস্বীকার করে আসছিল।
গত ০৪ জুলাই ২১ লাখ ব্যারেল তেলসহ গ্রেস-১ ট্যাংকারটি আটক করে ব্রিটিশ নৌবাহিনী। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে দুই সপ্তাহ পর ১৯ জুলাই ইরানও পারস্য উপসাগর থেকে ‘স্টেনা ইমপেরো’ নামে ব্রিটিশ পতাকাবাহী একটি তেল ট্যাঙ্কার আটক করে। এ নিয়ে দু’দেশের মধ্যে কূটনৈতিক টানাপোড়েন চলছিল।
বাংলাদেশ সময়: ১২১২ ঘণ্টা, আগস্ট ১৫, ২০১৯
এইচজে