বুধবার (২১ আগস্ট) একটি বিবৃতিতে তিনি বলেন, আমাদের প্রস্তুতি ঠিকঠাক চলছিল। আমি মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা করার অপেক্ষায় ছিলাম।
মেট্টে ফ্রেডেরিকসেন উল্লেখ করেন, গ্রিনল্যান্ড ডেনিশ ভূখণ্ড। আমাদের ‘স্বায়ত্তশাসিত’ অঞ্চল। দ্বীপটি কেনা যায় না। এছাড়া গ্রিনল্যান্ডের নেতা কিম কিয়েলসেনও স্পষ্টভাবে বিক্রির বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করেছেন। যে অবস্থানে আমিও।
রানি দ্বিতীয় মারগ্রেথের আমন্ত্রণে ২ সেপ্টেম্বর ডেনমার্ক যাওয়ার কথা ছিল ট্রাম্পের। কিন্তু মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) তিনি নিজের টুইটারে জানিয়ে দেন, ডেনমার্ক সফরে যাওয়ার ইচ্ছে নেই তার। গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়- প্রধানমন্ত্রী মেট্টে ফ্রেডেরিকসনের এমন মন্তব্যের কারণে তার সঙ্গে নির্ধারিত বৈঠকটি অন্য কোনো সময়ের জন্য পিছিয়ে দিচ্ছি।
এর আগে রোববার (১৮ আগস্ট) সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে গ্রিনল্যান্ড ডেনমার্কের জন্য একটি ‘অর্থনৈতিক বোঝা’ উল্লেখ করে ট্রাম্প বলেন, এটি একটি বিশাল রিয়েল এস্টেট (আবাসন) সংশ্লিষ্ট ব্যাপার। এটি নিয়ে অনেক কিছুই করা যায়।
তবে ট্রাম্পের এমন আগ্রহকে ‘উদ্ভট’ বলে প্রত্যাখ্যান করেন ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী। গ্রিনল্যান্ডের বাসিন্দারাও ট্রাম্পের এ প্রস্তাবে অসন্তোষ প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪২ ঘণ্টা, আগস্ট ২১, ২০১৯
টিএ