তার আইনজীবী ফওয়াজ শাহিন জানিয়েছেন, পুলিশের কাঁদানে গ্যাসের শেলে আহত আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই ছাত্রের ডান হাত কেটে বাদ দিতে হয়েছে। গুরুতর আহত হয়েছেন আরও বেশ কয়েকজন।
গত রোববার বিক্ষোভের সময় ২৬ জনকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। তাদের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন আট জন। তাদের ছেড়ে দেওয়ার দাবিতে সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত কোতোয়ালির সামনে বিক্ষোভ করেন পাঁচ হাজার মানুষ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর আফিফুল্লা খান জানিয়েছেন, জেলা প্রশাসককে অনুরোধ জানানোর পর গভীর রাতে সেই ২৬ জনকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ে সব আবাসিক হল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আবাসিক ১১ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে প্রায় সবাই হোস্টেল ছেড়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১২২১ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৯, ২০১৯
এজে