ঢাকা, বুধবার, ২৮ কার্তিক ১৪৩১, ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ১১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

আইন ও আদালত

রায় থেকে ফের যুক্তিতর্কে আব্বাসের মামলা

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৫২৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৩, ২০২৪
রায় থেকে ফের যুক্তিতর্কে আব্বাসের মামলা

ঢাকা: সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলার আসামি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের মামলা রায় থেকে ফের যুক্তিতর্কে উত্তোলন করা হয়েছে।

আগামীকাল বুধবার (২৪ জানুয়ারি) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমামের আদালতে মামলার রায় ঘোষণা থেকে উত্তোলন পূর্বক অধিকতর যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের জন্য দিন ধার্য রয়েছে।

এর আগে ২০২৩ সালের ২২ নভেম্বর দুদক ও আসামি পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের জন্য ৩০ নভেম্বর দিন ধার্য করেন আদালত। এরপর রায় প্রস্তুত না হওয়ায় দুই দফা পিছিয়ে রায়ের জন্য ২৮ ডিসেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছিল। তবে সেদিন মামলায় দুদক ও আসামিপক্ষের দাখিলকৃত ডকুমেন্টের ওপর অধিকতর যুক্তিতর্ক শুনানির জন্য চলতি বছর ২৪ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়।

এ মামলায় দুদকের পক্ষে ২৪ জন সাক্ষ্য দেন। অপরদিকে আব্বাসের পক্ষে ৫ জন সাফাই সাক্ষ্য দেন। গত ১৫ নভেম্বর এই মামলায় সাফাই সাক্ষ্য শেষ হয়।

এর আগে গত ৩১ অক্টোবর আব্বাসের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। একইসঙ্গে ২ নভেম্বর আব্বাসের গ্রেপ্তারের বিষয়ে পুলিশ প্রতিবেদন দাখিলের দিন রাখা হয়। সেদিন আদালত তাকে ৫ নভেম্বর হাজির করতে পরোয়ানা (পিডব্লিউ) ইস্যুর আদেশ দেন। এরপর ৫ নভেম্বর আব্বাসকে আদালতে হাজির করা হলে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে সাফাই সাক্ষ্যের জন্য দিন রাখা হয়।

রাজধানীর রমনা থানায় ২০০৭ সালের ১৬ অগাস্ট মামলাটি করেছিলেন দুদকের উপপরিচালক মো. শফিউল আলম। এতে অবৈধভাবে ৭ কোটি ৫৪ লাখ ৩২ হাজার ২৯০ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ৫৭ লাখ ২৬ হাজার ৫৭১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়।

তদন্ত শেষে ২০০৮ সালের ২৪ মে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক মো. খায়রুল হুদা আদালতে অভিযোগপত্র দেন। ২০০৮ সালের ১৬ জুন বিচার শুরু হয়। বিচারে ২৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত।

বাংলাদেশ সময়: ১৫২৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৩, ২০২৪
কেআই/এমজে

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।