বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) বিকেলে নিজ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) এসএম জাহাঙ্গীর আলম সরকার।
এসপি জাহাঙ্গীর আলম সরকার জানান, দুপুরে ম্যাজিস্ট্রেট দেলোয়ার হোসেনের আদালতে হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়ে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন এমরান।
তিনি আরো বলেন, প্রথমে সুমির মাথায় লাঠি দিয়ে আঘাত করে এমরান। পরে তাকে পুকুরে ডুবিয়ে হত্যা করে। ধারণা করা হচ্ছে, এরআগে ধর্ষণের চেষ্টা চালানো হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কাজী মনিরুজ্জামান, সহকারী পুলিশ সুপার (সার্কেল) মো. আব্দুল মালেক মিয়া, পরশুরাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কাশেম চৌধুরী, ওসি (তদন্ত) খালেদ হোসেন, নিহত সুমির বাবা আব্দুল মান্নান, মা ফরিদা আক্তার, দাদী হনুফা খাতুন।
এরআগে বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় নিখোঁজ হয় সুমি। পরে অনেক খোঁজা-খুঁজির পর না পেয়ে মাইকিং করা হয়। পর শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) সকালে পুকুর থেকে ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। পরে বুধবার (২৪ জানুয়ারি) সন্দেহজনকভাবে এমরানকে আটক করে পুলিশ।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৫, ২০১৮
এসএইচডি/ওএইচ/