মঙ্গলবার (০৭ জানুয়ারি) ঢাকার এক নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবু জাফর মোহাম্মদ কামরুজ্জামান তাদের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন। এ নিয়ে মামলাটিতে রাষ্ট্রপক্ষের ৮৪ জন সাক্ষীর মধ্যে ৫০ জনের সাক্ষ্য দেওয়া হলো।
২০০১ সালে রমনার বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনাটি ঘটে। এ ঘটনায় ঘটনাস্থলেই সাতজন নিহত ও ২০ জন গুরুতর আহত হন। পরে বিস্ফোরক আইনে হওয়া মামলায় ২০০৯ সালে চার্জ গঠনের পর প্রথম সাতজনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। এরপর সাক্ষ্যগ্রহণে ধীরগতি চলে আসে। এখন কিছুটা গতি আসলেও বিচার চলা অবস্থায়ই এক দশকের বেশি সময় পেরিয়ে গেছে।
এদিকে, বোম হামলার ঘটনায় দায়ের হওয়া হত্যা মামলার রায় হয় ২০১৪ সালের ২৩ জুন। রায়ে জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদ বাংলাদেশের শীর্ষনেতা মুফতি আবদুল হান্নানসহ আটজনকে মৃত্যুদণ্ড ও ছয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত।
মামলায় সাবেক উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুর ভাই মাওলানা তাজউদ্দিনসহ চার আসামি এখনও পলাতক।
অবশ্য অন্য মামলায় মুফতি আব্দুল হান্নানের মৃত্যুদণ্ড ইতোমধ্যেই কার্যকর করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৭, ২০২০
কেআই/টিএ