শীতকালে বেড়ানোর হিড়িক পড়ে যায়। কম সময়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে অনেকে উড়োজাহাজে যেতেই পছন্দ করেন।
একরাশ বিরক্তি মনে জমিয়ে না রেখে সেই সময়টা কাজে লাগানো যায়।
বই পড়তে পারেন
অনেকে ভ্রমণের সময় তার পছন্দের বই সঙ্গে রাখেন। এই সময়ে ডিজিটাল প্লাটফর্মেও বই থাকে পিডিএফ আকারে। ফ্লাইট কয়েক ঘণ্টা দেরি হলে ওয়েটিং লাউঞ্জের এক কোণে বসে বইটা পড়ে নিতে পারেন।
শপিং করতে পারেন
বিমানবন্দরে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে প্রচুর দোকান। ফ্লাইট ছাড়তে দেরি হলে টুকটাক কেনাকাটা সেরে নেওয়া যায়। শপিং করলে অপেক্ষার ক্লান্তিও খানিকটা কেটে যাবে। আবার সময়টাও নষ্ট হবে না।
খাবারের দোকানগুলি ঘুরে দেখা
খাদ্যরসিকদের কাছে এই কাজটি অত্যন্ত লোভনীয়। বিমানবন্দরের ভেতরে মোটামুটি খাবারের মেলা বসে। ফাঁকা সময়ে সেই দোকানগুলিতে খানিক ঢুঁ মেরে আসতে পারেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৯, ২০২৪
এইচএ/