পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবে এদের হৃদযন্ত্রে সমস্যার পাশাপাশি কাজেও মনোযোগ থাকে না। কমে যায় রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা।
সমীক্ষায় দেখা যায়, ইনসোমনিয়া মস্তিষ্কের স্মৃতি শক্তি লোপ করে। ফলে, ইনসোমনিয়া রোগীর মস্তিষ্কের কার্যকারিতা স্বাভাবিক লোকের মস্তিষ্কের চাইতে অনেক কম।
গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে পরামর্শ দিয়ে বলা হয়, অপর্যাপ্ত ঘুম শরীর, মন, দৈনন্দিন জীবন-ধারা সবকিছুর ওপরই মারাত্মক প্রভাব ফেলে। তাই ইনসোমনিয়া রোগের কারণ খুঁজে বের করে এর সমাধান করতে হবে।
এজন্য প্রথমে ওষুধ ছাড়াই চিকিৎসা করাতে হবে রোগীকে। যেমন, নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে যাওয়া, ঘুমানোর অন্তত আট ঘণ্টা আগে উদ্দীপক জাতীয় (কাফেইন) কোনো পানীয় পান না করা, প্রতিদিন কিছুক্ষণের জন্য যোগ-ব্যায়াম করা, ঘুমাতে যাওয়ার আগে ব্যায়াম না করা এবং ঘুমের জন্য একটি সুন্দর নীরব পরিবেশ তৈরি করা।
এছাড়া, মানসিক চাপ থাকলে সেটাও কমিয়ে ফেলার চেষ্টা করতে হবে।