এসি: স্প্লিট ও উইন্ডো। বিক্রি হয় টন হিসেবে।
১ টন, ১.৫ টন ও ২ টনের এসিগুলোর দাম পড়বে ৪০ থেকে ৭৫ হাজার টাকা। প্রায় প্রতিটি প্রতিষ্ঠানই বিনামূল্যে ইনস্টলেশন করে দেয়।
চার্জার ফ্যান: ফিয়াট, ডিফেন্ডার, ওসাকা, নোভা, কেনেডি, সানকা, সিবেক, কোনিওন ব্র্যান্ডের চার্জার ফ্যান। সাধ্যের মধ্যে হওয়ায় প্রায় সবাই এই গরমে চার্জার ফ্যান কেনার কথা ভাবছেন। সাইজ অনুযায়ী ১৮০০ থেকে ৫ হাজার টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। ফুল চার্জ দেয়া থাকলে লোডশেডিংএর সময় তিনঘণ্টা পর্যন্ত চলে এই ফ্যানগুলো।
আইপিএস: ঘন ঘন লোডশোডিং আর প্রচণ্ড গরম থেকে রক্ষা পেতে ব্যবহার করা যেতে পারে ইনস্ট্যান্ড পাওয়ার সিস্টেম (আইপিএস)। এর মাধ্যমে টিউব লাইট, ফ্যান, ফ্রিজ, কম্পিউটার, টিভি, ডিভিডি প্লেয়ারসহ বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি চালানো যায়। বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ হওয়ায় এতে কোনো ঝামেলাও নেই।
রহিম আফরোজ, সিঙ্গার, ফিলিপস, সনি, স্যামসাং ব্র্যান্ডের আইপিএস বাজারে জনপ্রিয়। বাজারে ২০০, ৫০০, ৬০০ থেকে ১৫০০ ওয়াটের আইপিএস পাওয়া যাবে। দাম পড়বে ১৫ হাজার থেকে ৭০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
কুলার: সাশ্রয়ী, বিদ্যুৎ খরচ কম ও সহজেই স্থানান্তর করা যায় বলে এয়ার কুলারের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। এয়ার কুলারে ঘর ঠাণ্ডা থাকে। ৮ থেকে ৩০ লিটার পানির ধারণ ক্ষমতার ভিডিওকন, হানিওয়েল, সিম্ফনি ব্র্যান্ডের কুলার রয়েছে বাজারে। এগুলোর দাম পড়বে ৭ থেকে ১৫ হাজার টাকা।
প্রতিটি পণ্য কেনার সময় বিক্রয়োত্তর সেবা সম্পর্কে জেনে নিন।