মানিকগঞ্জ থেকে ফিরে: মানিকগঞ্জের বাথুলিয়া গ্রামের আব্দুল খালেক এক সময় ঝাঁপিতে করে কলা বিক্রি করতেন রাস্তায় রাস্তায়। এখন থাকেন পাকা বাড়িতে।
সংসারে ছিলো দুই ছেলে এক মেয়ে। অভাব অনটন লেগেই থাকতো। দু’বছর আগে আব্দুল খালেক বাথুলিয়া ইউনিয়নের ৮০ শতাশং জমি লিজ নিয়ে কলার বাগান করেন।
তার সেই কলার বাগান থেকে এখন এরকম আরো ৪টি বাগান করেছেন এলাকায়। কলা চাষের মাধ্যমে আব্দুল খালেকের অভাব অনটন দূর হয়েছে, সংসারে ফিরেছে স্বস্তি।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে বাথুলিয়া এলাকায় সরেজমিন পরিদর্শনে গিয়ে কথা হয় তার তার সহকর্মী শাহ আলমের সঙ্গে।
তিনি জানান, আব্দুল খালেক ৫/৬ বছর আগে খুবই অভাবী ছিলেন। ছেলে-মেয়েদের ঠিকমতো খাবার দিতে পারতেন না। এখন আর সেই কষ্ট নেই।
কলার চাষ করে বাথুলিয়া বাজারে ৫টি দোকান করেছেন। ২০ লাখ টাকা খরচ করে পাকা বাড়ি করেছেন। এছাড়া আরো অনেক সম্পদও রয়েছে তার।
আব্দুল খালেকের পুত্র আলহাজ ঢাকায় পলিটেকনিক কলেজে পড়া লেখা করেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৮৪৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৯, ২০১৫
এএ