আহতরা হলেন- ভিক্টোরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক তুষার দাস, তার স্ত্রী সম্পা দাস ও মেয়ে বিনতা। তবে তাদের দেড় বছরের ছেলে তৃণাব সুস্থ রয়েছে।
ইতোমধ্যে শ্রীমঙ্গল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম শ্রীমঙ্গল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে আহতদের সঙ্গে কথা বলে এসে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
রোববার (০৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, অপরাধীরা রান্না ঘরের ভেন্টিলেটর দিয়ে কোনো শিশুকে ঢুকিয়ে মূল দরজা খোলেন। তারপর তারা ভেতরে প্রবেশ করে ঘরে থাকা সদস্যদের স্প্রে দিয়ে অবচেতন করে মালামাল নিয়ে যান।
ওসি নজরুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, এটি সংঘবদ্ধ অজ্ঞানপার্টির কাণ্ড। আমি হাসপাতালে গিয়ে আহতদের দেখে এসেছি। তারা এখন প্রায় সুস্থ। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করা হলে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবো।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৫, ২০১৭
বিবিবি/এসএনএস