কেউবা এসেছেন মফস্বল শহর থেকে কেউবা আবার বিভাগীয় শহর থেকে। বাদ যায়নি প্রত্যন্ত অঞ্চলের মেধাবী বিতার্কিকরাও।
আয়োজক ন্যাশনাল ডিবেট ফেডারেশন বাংলাদেশের (এনডিএফবিডি) কো-চেয়ারম্যান ও ১০ম বিডি জাতীয় বিতর্ক উৎসবের আহ্বায়ক রৌশনী ফাতিমা মুক্তি বলেন, এনডিএফ পুরো দেশ থেকে বিতার্কিকদের তুলে নিয়ে এসেছে। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া, ৬৪ জেলার প্রত্যেক অঞ্চল থেকে বিতার্কিকরা এসেছেন এই উৎসবে। আমরা চাই বিতর্ককে পাঠ্য পুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা। এটি একটি শিল্প যা মানুষ গড়ে তোলে।
এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে ক্ষুদে বিতার্কিকরা। ক্ষুদে বিতার্কিত আরশাদুল ইসলাম বলে, এখানে আমাদের অনেক বন্ধু ভোলা থেকে এসছেন। তারা কখনো চিন্তাও করেননি, তারা এতো বড় মঞ্চে বিতর্ক করতে পারবেন। আজ এই বিতর্ক উৎসবে আমরা তাদের পাশে পেয়ে আনন্দিত তারাও খুশি।
নীলফামারী থেকে আসা রুবিনা আক্তার বলেন, প্রত্যন্ত অঞ্চলের মেধাবীরা উঠে আসতে পারে না সুযোগ-সুবিধার অভাবে। কিন্তু তাদের দেশের উন্নয়নে ব্যবহার করা হলে উন্নয়ন কাজ ত্বরান্বিত হবে। সমাজ গড়ার বিষয়ে কাজ করতে পারবেন।
সকালে এ উৎসবের পর্দা উঠে। উৎসব উদ্বোধনকালে উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির উপাচার্য আবদুল মান্নান চৌধুরী, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল, শিশু একাডেমির পরিচালক আনজির লিটন, এনডিএফ’র চেয়ারম্যান এ কে এম শোয়েব প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১০, ২০১৭
ইউএম/এইচএ