এরিআলবিল টেকনোলজি'র প্রোপ্রাইটার আবদুল্লাহ আল আমিন দারা জানান, ইনজেকশন মোলডিং মেশিনের দাম বেশি হলেও এটি মানসম্মত। এর মাধ্যমে উৎপাদনকারীরা যে কোনো প্লাস্টিকের পণ্য তৈরি করতে পারবেন।
তিনি জানান, এ পণ্য উৎপাদকারী মেশিনের সঙ্গে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশও রয়েছে। আলাদাভাবে এগুলোর মূল্য পরিশোধ করতে হবে। যেমন ৫ টন কাঁচামাল ধারণক্ষমতার চিলারের মূল্য ২ লাখ, ১০০ কেজি কাঁচামাল ধারণক্ষমতা অটোলোডারের মূল্য ৭০ হাজার, ২০ টন কাঁচামাল ধারণক্ষমতার কুলিং টাওয়ারের মূল্য ৫০ হাজার এবং ক্রাশারের মূল্য ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
তিনি আরো জানান, এ ইনজেকশন মোলডিং মেশিনের সাহায্যে হ্যাঙ্গার, বল, বালতি, চেয়ার, চামচ, প্লেট, বাটি, খেলনা, বোতল, বোতলের ক্যাপসহ বিভিন্ন নিত্য প্রয়োজনীয় প্লাস্টিক পণ্য তৈরি করা যায়। এজন্য আলাদা আলাদা ডাইস প্রয়োজন হবে।
অন্যদিকে এরিআলবিল টেকনোলজি'র পার্টনার মশিউর রহমান কাজল বাংলানিউজকে বলেন, ‘মেলায় আমাদের ১৭০ নম্বর স্টলের ইনজেকশন মোলডিং মেশিনটি চীন থেকে আনা হয়েছে। এ মেশিনের লকিং ক্যাপাসিটি (চাপ প্রয়োগ) অনেক বেশি। কাঁচামালের ধারণক্ষমতা ৫০ টন থেকে ৪ হাজার টনেরও বেশিও হতে পারে। ’
তিনি আরো বলেন, ‘মেলায় আমরা এ মেশিনটি স্যাম্পল বা নমুনা হিসেবে সাজিয়েছি। বিভিন্ন উদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ী এসে এটি সম্পর্কে ধারণা নিচ্ছেন। আবার কেউ কেউ আমাদের ঠিকানা নিচ্ছেন। পরে তারা নিজেরা সুযোগ বুঝে মেশিনটি কিনবেন বলে আশা করি। ’
বাংলাদেশ সময়: ০১৩৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০১৭
ওএফ/জেএম