সূত্র বলছে, এর আগে কয়েকটি স্থাপনার অবৈধ অংশ উদ্ধার করে গুলশান এলাকার বেশ কয়েকটি ফুটপাত দখল মুক্ত করা হয়েছিলো। তবে পরবর্তীতে কোনো ফুটপাত আবার দখল হয়ে যায়।
কিন্তু ওই সময়সীমা পার হওয়ার পরও অনেক ফুটপাত এখনো বেদখল থাকায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নতুন করে অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এবারের অভিযানে নূর আলীর মালিকানাধীন ওয়েস্টিন হোটেল ছাড়াও ডা. এইচ বি এম ইকবালের মালিকানাধীন হোটেল কোর্টইয়ার্ড ম্যারিয়ট এবং গুলশান ২-এর ৩৫ নম্বর সড়কের পাশে নূরে আলম সিদ্দিকী ও তাঁর ছেলে মো. তাহজীব আলম সিদ্দিকী এমপির পাঁচতারকা হোটেলের অবৈধ অংশও উচ্ছেদ করা হবে। ভাঙ্গা পড়বে বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট ও ফাস্টফুড শপসহ প্রভাবশালীদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।
সিটি করপোরেশন সূত্র বলছে, কোথায় কি উচ্ছেদ করা হবে তা চিহ্নিত করা হয়েছে। দখলদাররা যার যার স্থাপনার অবৈধ অংশ চলতি ফেব্রুয়ারির মধ্যে সরিয়ে নেওয়ার সুযোগ পাবেন। নতুবা মার্চের শুরুতেই সব গুঁড়িয়ে সিটি করপোরেশনের জায়গা উদ্ধার করা হবে।
এরই মধ্যে গুলশানের শেহজাদ প্লাজা ও বনানী কবরস্থান রোডের মোনায়েম খাঁ’র বাড়ির অবৈধ অংশ উদ্ধার করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২১৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৭
জেডএম/